মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফিফা বিশ্বকাপে মজে রয়েছে পুরো বিশ্ববাসী। গতকাল ছিল বেলজিয়াম ও মরক্কোর ম্যাচ। খেলাতে হার জিত রয়েছেই, কিন্তু গতকাল এক অন্য দৃশ্যই দেখা গেল। এই হারই পরিণত হল দাঙ্গাতে (Brussels Riot)।
🚨BREAKING NEWS🚨
— UNN (@UnityNewsNet) November 27, 2022
Brussels, home of the EU parliament, ERUPTS in street riots as Moroccans 'celebrate' their victory over their now home country.
Are we feeling enriched? pic.twitter.com/YI0h6nXSxt
অগ্নিগর্ভ ব্রাসেলস
বিশ্বকাপের গ্রুপ লিগের ম্যাচে মরক্কোর বিরুদ্ধে বেলজিয়াম ২-০ গোলে পরাজিত হওয়ার পর অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলস। জ্বালিয়ে দেওয়া হয় একাধিক গাড়ি। ইলেকট্রিক স্কুটারে আগুন লাগানো হয়। ভাঙচুর চালানো হয় দোকানে। ছোঁড়া হয় পাথর। সংঘর্ষের খবর আসতেই পুলিশ ব্রাসেলসের কিছু অংশ বন্ধ করে দেয়। সূত্রের খবর অনুযায়ী, বিক্ষোভকারীদের মধ্যে প্রায় বারো জনকে আটক করা হয়েছে ও একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ব্যবহার করা হয় জলকামান, কাঁদানে গ্যাস (Brussels Riot)।
Belgium 🇧🇪 👀💥
— Suzanne Seddon (@suzseddon) November 27, 2022
Towns And Cities Are Now Being Destroyed And Smashed Up Across Brussels As Riots By Non Natives Escalate Into The Night. pic.twitter.com/q3gA8SiWKu
আরও পড়ুন: শেষ ম্যাচে জয় চাই! স্পেনের সঙ্গে ড্র করে নকআউটের আশা জিইয়ে রাখল জার্মানি
কী ঘটে?
সূত্রের খবর অনুযায়ী, বিশ্বকাপে রবিবার বেলজিয়াম বনাম মরক্কোর ম্যাচে হেরে যায় বেলজিয়াম। মরক্কোর কাছে এই হার মেনে নিতে না পারায় শুরু হয় দাঙ্গা (Brussels Riot)। বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসে হিংসা ছড়িয়ে পড়ে। ফুটবলপ্রেমীরা নিজেদের মধ্যেই বচসা, সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। জানা গিয়েছে, মরক্কোর বেশ কিছু সমর্থক জয়ের পরই দেশের পতাকা গায়ে পরে, উদযাপনের জন্য রাস্তায় নামেন। এদিকে, বেলজিয়ামের সমর্থকরাও বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। এরপরই দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। বিক্ষোভকারীদের থামাতে পুলিশ সেই মুহূর্তে উপস্থিত হয় এবং জলকামান ও কাঁদানে গ্যাস ব্যবহার করে। বেলজিয়াম পুলিশের মুখপাত্র ভ্যান দে কেরে জানিয়েছেন, “সংঘর্ষের সময় পাইরোটেকনিক সামগ্রী, প্রজেক্টাইল, লাঠি ব্যবহার করা হয়েছে। দু’পক্ষের মধ্যে ইটবৃষ্টিও হয়। এছাড়াও এই দাঙ্গাতে এক সাংবাদিক আহত হয়েছেন। শেষপর্যন্ত স্থানীয় সময় অনুযায়ী, সন্ধ্যা সাতটা নাগাদ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।”
+ There are no comments
Add yours