PM Modi: নোবেল শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন নরেন্দ্র মোদি? কমিটির সদস্যের মন্তব্যে জল্পনা!

আগামী দিনে ভারত সুপার পাওয়ার হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন নোবেল প্রাইজ কমিটির ডেপুটি...
modi_(1)
modi_(1)

মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) মতো শক্তিশালী নেতাদের মধ্যেই শান্তি স্থাপনের ক্ষমতা থাকে। কথাগুলো যিনি বললেন তিনি আর কেউ নন, তিনি নোবেল প্রাইজ কমিটির ডেপুটি আসলে তোজে (Asle Toje)। সম্প্রতি ভারতে (India) এসেছেন নোবেল প্রাইজ কমিটির সদস্যরা। এই দলে রয়েছেন ওই কমিটির ডেপুটিও। শান্তি স্থাপনে তিনিই ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Nobel Peace Prize) পক্ষে সওয়াল করেছেন। তোজের কথায় আশায় ভারতবাসী।

নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) শান্তি প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ...

নোবেল প্রাইজ কমিটির ডেপুটি বলেন, প্রধানমন্ত্রী মোদি রাশিয়া, আমেরিকা ও চিনের রাষ্ট্রপ্রধানদের সঙ্গে কথা বলেছেন। তাঁর এই উদ্যোগ যুদ্ধ থামাতে বড় ভূমিকা নিতে পারে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী মোদি কেবল ভারতের উন্নয়নের জন্য কাজ করছেন এমনটা নয়। বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায়ও তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করেছেন। তোজে বলেন, মোদি ও ভারতের এক পদক্ষেপ বিশ্বের বাকি দেশগুলির অনুসরণ করা উচিত। আগামিদিনে ভারত সুপার পাওয়ার হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন নোবেল প্রাইজ কমিটির ডেপুটি।

তোজে বলেন, ভারত থেকে নোবেল পিস প্রাইজের জন্য অনেক মনোনয়ন রয়েছে। আমি মনে করি, বিশ্বের সব নেতাই নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য যা প্রয়োজন, তা করবেন। তিনি বলেন, আমি মোদির (PM Modi) প্রচেষ্টা লক্ষ্য করেছি। মোদির মতো শক্তিশালী নেতার শান্তি প্রতিষ্ঠার অসাধারণ ক্ষমতা রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী মোদি এমন একটি শক্তিশালী দেশ থেকে এসেছেন, যাকে বিশ্বের দরবারে খুবই গুরুত্ব সহকারে দেখা হয়। নোবেল প্রাইজ কমিটির ডেপুটি বলেন, ভারতীয়দের মধ্যে এক অপরিসীম ক্ষমতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা রয়েছে। আশা করি, ভয়ানক যুদ্ধ থামাতে এই বিশ্বাসযোগ্যতা ও শক্তি ব্যবহার করবে ভারতীয়রা।

আরও পড়ুুন: শিল্প বৈঠকে বিপুল কর্মসংস্থানের ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর, বাস্তবে হবে কি?

ফি বছর নরওয়ের নোবেল কমিটি আরও কয়েকটি ক্ষেত্রে পুরস্কারের সঙ্গে সঙ্গে শান্তি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে অবদানের জন্য নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়। তামাম বিশ্ব থেকে একজনকে বেছে নেওয়া হয় প্রতি বছর। ২০০২ সালে প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার নোবেল শান্তি পুরস্কার পান। পেয়েছিলেন আর এক প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। ২০০১ সালে রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব কোফি আন্নান পেয়েছিলেন এই পুরস্কার। ১৯৯৭ সালে পেয়েছিলেন মাদার টেরেসা। ২০১৪ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হয়েছিলেন ভারতের কৈলাশ সত্যার্থী। এবার বিবেচনায় চলে এল মোদির নাম।

গত বছরই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে মোদি (PM Modi) বলেছিলেন, এটা যুদ্ধের যুগ নয়। ভারতের প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্যে আপ্লুত হয়েছিল তামাম বিশ্ব। সেই কারণেই তিনি নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হতে পারেন বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের। তোজেও বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী মোদি রাশিয়া, আমেরিকা ও চিনের রাষ্ট্রপ্রধানদের সঙ্গে বিশ্বের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেছেন। সেখানে তিনি বলেছেন, এখন যুদ্ধের সময় নয়, শান্তির সময়। নোবেল কমিটির ডেপুটি বলেন, বিশ্বের উচিত ভারতের কাছ থেকে শিক্ষা নেওয়া।

দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

Share:

Facebook
Twitter
WhatsApp
LinkedIn

You may also like

+ There are no comments

Add yours

Recent Articles